অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন - সময়কাল

অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন


admin-abbas প্রকাশের সময় : আগস্ট ২১, ২০২১, ৮:৪৯ অপরাহ্ণ / ১২১
অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন
  • মুরাদ সিকদার। প্রভাব  শালি ব্যক্তি দের মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তর ম্যানেজ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে চালিয়ে আসছেন অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন কারখানাটি।পিরোজপুর জেলার পিরোজপুর সদর উপজেলার কলাখালি খেয়া ঘাটের পশ্চিম পাড়ের নদীর পাশ ঘেষে অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন করছেন আ: লতিফর পুত্র মো: এবাদত। বিভিন্ন অঞ্চল থেকে গাছ কেটে এনে পুড়ে কয়লা উৎপাদন করে এতে করে উজার হচ্ছে বন অঞ্চল,বাধাগ্রস্থ হচ্ছে কৃষি উৎপাদন নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসম্য ।এদিকে জানাযায়,প্রায় (৭)সাত (৮)আট মাস পূর্বে পরিবেশ অধিদপ্তর বরিশাল অঞ্চলিক অফিসে গিয়ে মৌখিক অভিযোগ ও এসএমএস এর মাধ্যমে অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন করেছেন ব্যক্তির নাম স্থান জানানো হয়।আরো এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হয় পিরোজপুরজেলা প্রশাসক ও পিরোজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং বন বিভাগ কে তারা ফিরতি এসএমএস এর মাধ্যমে ধন্যবাদ জাানন।এই অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন চালিয়ে যেতে না পারে তাহার বিরুদ্ধে আইন আনুগ ব্যবস্থা গ্রহনে কোন পক্ষই কাজের কাজ করেনি।তাই বাধ্য হয়ে গত সপ্তাহে সংবাদ কর্মীরা লিখিত অভিযোগ করেন পরিবেশ অধিদপ্তর বরিশাল অঞ্চলিক অফিসের পরিচালক বরাবর।অরো লিখিত অভিযোগ করেন পিরোজপুর জেলা প্রশাসক ও পিরোজপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং পিরোজপুর বন বিভাগ বরাবর।অন্যদিকে জানাযায়,অত্র অঞ্চলের প্রভাব শালি ব্যক্তি দের মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তর ম্যানেজ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে চালিয়ে আসছেন অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন কারখানাটি।অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন করার ফলে পাশ্ব বতি এলাকার মানুষের স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় এতে করে বারছে অ্যাজমা বা হাঁপানি রোগির সংখ্যা।কয়লা কারখানার তাপ ও ধোয়ার কারনে গাছ গুলো মরে যাচ্ছে কৃষি ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে।নষ্ট হচ্ছে পরিবেশের ভারসম্য ।এবিষয় কলাখালি এলাকার স্থানিও কৃষক রনোবির হালদান জানান,কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদ করার ফলে আমাদের এলাকার গাছগুলো মরে যাচ্ছে।ফসলের গায়ে কালো ধোয়ার আচল ছড়িয়ে পড়ছে কৃষি ফসলের উপার। ফলে কৃষি ফসল উৎপাদন কমে যাচ্ছে।বড় বড় গাছও মরে যাচ্ছে কয়লা কারখানার তাপ ও ধোয়ার কারনে।প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছি যাতে এই কাঠ পুড়ে কয়লা কারখানাটি চিরতরে বন্ধ করে এর মহাজনকে আইনের আওতায় আনা হয়।কাঠ পুড়ে কয়লা কারখানার মালিক মো: এবাদত বলেন, আমি দীর্ঘ দিন যাবৎ কলাখালি খেয়া ঘাটের পশ্চিম পাড়ের নদীর পাশ ঘেষেপরিবেশ অধিদপ্তর বরিশাল অঞ্চলিক অফিসের উপপরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান সরকার বলেন,অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন করেছে এমন অভিযোগ পেয়েছি।আমরা কাঠ পুড়ে কয়লা কারখানার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করব।কাউকে এধরনের কাজপরিচালনা করতে দেওয়া হবে না।পিরোজপুর জেলা প্রশাসক আবু আলী সাজ্জাদ হোসেন বলেন,কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন করেছে এমন অভিযোগ পেয়েছি অনেক আগে কিন্তু মহামারি করনা থাকার কারনে মাঝে মাঝে লকডাউন চলছে তাই প্রশাসন অন্য কাজে ব্যস্ত থাকার করনে অভিযান পরিচালনা করতে পারিনায়।আমার জেলায় কাঠ পুড়ে কয়লা তৈরি করতে দেওয়া হবেনা। অভিযান পরিচালনা করব।পিরোজপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বশির আহমেদ বলেন,কলাখালি খেয়া ঘাটের পশ্চিম পাড়ের নদীর পাশ ঘেষে অবৈধবাবে কাঠ পুড়ে কয়লা তৈরি করছে এমর্মে আমি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি।সেখানে গিয়ে দেখে আইন আনুগব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।পিরোজপুর রেঞ্জের বন বিভাগের অফিসার মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন,আমি কাঠ পুড়ে কয়লা উৎপাদন করেছে এমন অভিযোগ পেয়েছি আমি  ব্যবস্থা গ্রহন করব।
ব্রেকিং নিউজ