ঢাকা ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এন আইডি ও জন্ম নিবন্ধন এবং অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেটে সঠিক জন্ম সাল থাকা সত্ত্বেও বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হয়রানির অভিযোগ

সময়কাল প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় : ০৯:০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪ ১৭৭ বার পড়া হয়েছে

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{"transform":1},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":true,"containsFTESticker":false}

সময়কাল এর সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

এন আইডি ও জন্ম নিবন্ধন এবং অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেটে দিয়ে সেনাবাহিনীতে চাকুরী করেছেন বতর্মানে অবসারে আছেন।সকল স্থানে জন্ম সাল একই থাকা সত্ত্বেও বরগুনার আমতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেনকে অহেতুক হয়রানির অভিযোগ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন বলেন আমার সকল কিছু সঠিক আছে তদন্ত করলে প্রমাণ মিলবে ।জন্ম নিবন্ধন নাম্বার 19560410963121543 জন্ম তারিখ=15-03-1956।
এন আই ডি নাম্বার ,8657575976জন্ম তারিখ 15-03-1956
তার মুক্তিযোদ্ধা
গেজেট নং ৪৭০।

জানা গেছে, আমতলী উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের কালিবাড়ি গ্রামের মৌ. আয়নুদ্দিন কাজীর ছেলে মো. তোফাজ্জেল হোসেন। চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। সেই সনদের জন্ম সাল ১৯৫৬ সাল।সেনাবাহীনিতে চাকুরী নেয়ার পরে।চাকুরীতে প্রোমেসনের জন্য একই বিদ্যালয়ে থেকে
এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে পাশ করে পাশের সনদ অনুসারে তার জন্ম ১৯৫৬ সালের পরিবর্তে ১৯৬২ সাল আসে।তখন চাকুরী করার কারনে তা নিয়ে ভাবেনী বীর মুক্তিযোদ্ধা।
ছাত্র জনতার একটি বিপ্লবের মাধ্যমে নতুন সরকার গঠন করার সাথে সাথে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেনকে কাঠগড়ায় ধারকরানোর চেষ্টা করছে একটি কুচক্রী মহল।
সাবেক আমতলী মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার একেএম সামসুদ্দিন শানু বলেন অষ্টম শ্রেনী পাশ করেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। সেই সনদের জন্ম সাল ১৯৫৬ সাল।সেনাবাহীনিতে চাকুরী নেয়ার পরে।চাকুরীতে প্রোমেসনের জন্য একই বিদ্যালয়ে থেকে
এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে পাশ করে পাশের সনদ অনুসারে তার জন্ম ১৯৫৬ সালের পরিবর্তে ১৯৬২ সাল আসে।তখন চাকুরী করার কারনে তা নিয়ে ভাবেনী বীর মুক্তিযোদ্ধা।আজ একটি চক্র তার বিরুদ্ধে উঠে পরে লেগেছে।তার গেজেট নং-৪৭০। ওই গেজেট অনুসারে তিনি ২০০৯ সালে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রাপ্ত হন। তোফাজ্জেল হোসেন সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। ওই চাকুরী থেকে তিনি ২০০৫ সালে অবসর যান।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, এন আইডি ও জন্ম নিবন্ধন এবং অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেটে দিয়ে সেনাবাহিনীতে চাকুরী করেছেন বতর্মানে অবসারে আছেন।সকল স্থানে জন্ম সাল একই থাকা সত্ত্বেও বরগুনার আমতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেনকে অহেতুক হয়রানি করে আসছে একটি চক্র ।জন্ম নিবন্ধন নাম্বার 19560410963121543 জন্ম তারিখ=15-03-1956।
এন আই ডি নাম্বার ,8657575976জন্ম তারিখ 15-03-1956
তার মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নং ৪৭০। সেনাবাহীনিতে চাকুরী নেয়ার পরে।চাকুরীতে প্রোমেসনের জন্য একই বিদ্যালয়ে থেকে
এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে
মো. তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৭৮ সালে আমতলী উপজেলার চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগে কৃতকার্য হন। তার এসএসসি পরীক্ষা পাশের রোল নং-১১৩, নিবন্ধন নং-২৩৪৩৫ ও শিক্ষাবর্ষ ১৯৭৬-৭৭। তার জন্ম সাল ভুল বসত ১৯৫৬ সালের পরিবর্তে তারিখ-১৯৬২-০৪-০২ আসে।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ১৯৭১ সালে মৌ. আয়নুদ্দিন কাজীর ছেলে মো. তোফাজ্জেল হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধে অংশ গ্রহন করে।পরে সেনাবাহিনীতে চাকুরী নেয়। পরে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের যাছাই বাছাই করে তালিকা করা হয়।সেই তালিকায় তালিকাভুক্ত হন।

এব্যাপারে বীর মুক্তিযোদ্ধা
মো. তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধে অংশ গ্রহন করি।পরে সেনাবাহিনীতে চাকুরী নেই। পরে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের যাছাই বাছাই করে তালিকা করা হয়।সেই তালিকায় তালিকাভুক্ত হই।আমি দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি কিছু পাব এটা ভেবে যুদ্ধ করিনি আজ আমাকে তথা মুক্তিযোদ্ধাদের বিতর্কিত করার জন‍্য ও নতুন সরকারকে চাপে ফেলতে
একটি চক্র উঠে পরে লেগেছে ।
চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাহবুব উল আলম বলেন, মৌ. আয়নদ্দিন কাজীর ছেলে তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৭৮ সালে এ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে তৃতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছেন। তার জন্ম তারিখ ১৯৬২ সালের ২ এপ্রিল। এটা ভুল বসত এসেছে।তার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার 19560410963121543 জন্ম তারিখ=15-03-1956।
এন আই ডি নাম্বার ,8657575976 জন্ম তারিখ 15-03-1956।

এবিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন,বীর মুক্তিযোদ্ধা
মো. তোফাজ্জেল হোসেনের বিষয়টি আমি জেনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

এন আইডি ও জন্ম নিবন্ধন এবং অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেটে সঠিক জন্ম সাল থাকা সত্ত্বেও বীর মুক্তিযোদ্ধাকে হয়রানির অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৯:০৮:২৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৪

এন আইডি ও জন্ম নিবন্ধন এবং অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেটে দিয়ে সেনাবাহিনীতে চাকুরী করেছেন বতর্মানে অবসারে আছেন।সকল স্থানে জন্ম সাল একই থাকা সত্ত্বেও বরগুনার আমতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেনকে অহেতুক হয়রানির অভিযোগ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন বলেন আমার সকল কিছু সঠিক আছে তদন্ত করলে প্রমাণ মিলবে ।জন্ম নিবন্ধন নাম্বার 19560410963121543 জন্ম তারিখ=15-03-1956।
এন আই ডি নাম্বার ,8657575976জন্ম তারিখ 15-03-1956
তার মুক্তিযোদ্ধা
গেজেট নং ৪৭০।

জানা গেছে, আমতলী উপজেলার গুলিশাখালী ইউনিয়নের কালিবাড়ি গ্রামের মৌ. আয়নুদ্দিন কাজীর ছেলে মো. তোফাজ্জেল হোসেন। চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। সেই সনদের জন্ম সাল ১৯৫৬ সাল।সেনাবাহীনিতে চাকুরী নেয়ার পরে।চাকুরীতে প্রোমেসনের জন্য একই বিদ্যালয়ে থেকে
এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে পাশ করে পাশের সনদ অনুসারে তার জন্ম ১৯৫৬ সালের পরিবর্তে ১৯৬২ সাল আসে।তখন চাকুরী করার কারনে তা নিয়ে ভাবেনী বীর মুক্তিযোদ্ধা।
ছাত্র জনতার একটি বিপ্লবের মাধ্যমে নতুন সরকার গঠন করার সাথে সাথে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেনকে কাঠগড়ায় ধারকরানোর চেষ্টা করছে একটি কুচক্রী মহল।
সাবেক আমতলী মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার একেএম সামসুদ্দিন শানু বলেন অষ্টম শ্রেনী পাশ করেছে বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেন চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। সেই সনদের জন্ম সাল ১৯৫৬ সাল।সেনাবাহীনিতে চাকুরী নেয়ার পরে।চাকুরীতে প্রোমেসনের জন্য একই বিদ্যালয়ে থেকে
এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে পাশ করে পাশের সনদ অনুসারে তার জন্ম ১৯৫৬ সালের পরিবর্তে ১৯৬২ সাল আসে।তখন চাকুরী করার কারনে তা নিয়ে ভাবেনী বীর মুক্তিযোদ্ধা।আজ একটি চক্র তার বিরুদ্ধে উঠে পরে লেগেছে।তার গেজেট নং-৪৭০। ওই গেজেট অনুসারে তিনি ২০০৯ সালে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা প্রাপ্ত হন। তোফাজ্জেল হোসেন সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন। ওই চাকুরী থেকে তিনি ২০০৫ সালে অবসর যান।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, এন আইডি ও জন্ম নিবন্ধন এবং অষ্টম শ্রেণির সার্টিফিকেটে দিয়ে সেনাবাহিনীতে চাকুরী করেছেন বতর্মানে অবসারে আছেন।সকল স্থানে জন্ম সাল একই থাকা সত্ত্বেও বরগুনার আমতলীর বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জেল হোসেনকে অহেতুক হয়রানি করে আসছে একটি চক্র ।জন্ম নিবন্ধন নাম্বার 19560410963121543 জন্ম তারিখ=15-03-1956।
এন আই ডি নাম্বার ,8657575976জন্ম তারিখ 15-03-1956
তার মুক্তিযোদ্ধা গেজেট নং ৪৭০। সেনাবাহীনিতে চাকুরী নেয়ার পরে।চাকুরীতে প্রোমেসনের জন্য একই বিদ্যালয়ে থেকে
এসএসসি পরিক্ষা দিয়ে
মো. তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৭৮ সালে আমতলী উপজেলার চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় তৃতীয় বিভাগে কৃতকার্য হন। তার এসএসসি পরীক্ষা পাশের রোল নং-১১৩, নিবন্ধন নং-২৩৪৩৫ ও শিক্ষাবর্ষ ১৯৭৬-৭৭। তার জন্ম সাল ভুল বসত ১৯৫৬ সালের পরিবর্তে তারিখ-১৯৬২-০৪-০২ আসে।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, ১৯৭১ সালে মৌ. আয়নুদ্দিন কাজীর ছেলে মো. তোফাজ্জেল হোসেন মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধে অংশ গ্রহন করে।পরে সেনাবাহিনীতে চাকুরী নেয়। পরে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের যাছাই বাছাই করে তালিকা করা হয়।সেই তালিকায় তালিকাভুক্ত হন।

এব্যাপারে বীর মুক্তিযোদ্ধা
মো. তোফাজ্জেল হোসেন বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধে অংশ গ্রহন করি।পরে সেনাবাহিনীতে চাকুরী নেই। পরে যখন মুক্তিযোদ্ধাদের যাছাই বাছাই করে তালিকা করা হয়।সেই তালিকায় তালিকাভুক্ত হই।আমি দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি কিছু পাব এটা ভেবে যুদ্ধ করিনি আজ আমাকে তথা মুক্তিযোদ্ধাদের বিতর্কিত করার জন‍্য ও নতুন সরকারকে চাপে ফেলতে
একটি চক্র উঠে পরে লেগেছে ।
চুনাখালী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাহবুব উল আলম বলেন, মৌ. আয়নদ্দিন কাজীর ছেলে তোফাজ্জেল হোসেন ১৯৭৮ সালে এ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে তৃতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছেন। তার জন্ম তারিখ ১৯৬২ সালের ২ এপ্রিল। এটা ভুল বসত এসেছে।তার জন্ম নিবন্ধন নাম্বার 19560410963121543 জন্ম তারিখ=15-03-1956।
এন আই ডি নাম্বার ,8657575976 জন্ম তারিখ 15-03-1956।

এবিষয়ে আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন,বীর মুক্তিযোদ্ধা
মো. তোফাজ্জেল হোসেনের বিষয়টি আমি জেনেছি। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।