মিঠুন পাল। পটুয়াখালীর গলাচপি উপজলার দক্ষণি বাউরয়িা মাধ্যমকি বদ্যিালয়র প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ৯ম শ্রণীর শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন রশদি ছাড়া প্রত্যকের কাছ থেকে দ্বিগুণ -তিনগুণ অতিরিক্ত ফি আদােয়র অভিযোগ উঠছে। করানা সংক্রমণ দুর্যোগকালীন সময়ে মানুষের আয় রোজগার কম যাওয়ায় বাড়তি ফি দরিদ্র অভভিাবকেদর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছ বেল অভভিাবকরা অভযিাগ করছেন। উপজলার আরও বেশ কয়কটি শিক্ষা প্রতষ্ঠিান খোঁজ নিয়ে একই চত্রি পাওয়া গেছে।
জানা যায়, ১৮ আগস্ট থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত বরিশাল শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন সময়সীমা নর্ধিারণ করা হয়েছে। শিক্ষা বোর্ড যখন শিক্ষার্থী প্রতি রেজিস্ট্রেশন ফি ২০৫ টাকা নির্ধারণ করছে, সেখানে উপজলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতষ্ঠিানে আদায় করা হচ্ছে ৪ শত টাকা। কোন কোন শিক্ষা প্রতষ্ঠিানে আরও বেশি আদায় করছে।
দক্ষণি বাউরয়িা মাধ্যমকি বদ্যিালয়ের ৯ম শ্রণীর ছাত্রী মোসাঃ খাদিজা বেগম বলেন, আমার কাছ থেকে ৪ শত টাকা আদায় করা হয়ছে। টাকা দিতে না পারলে হয়তবা আমার রেজিস্ট্রেশন হত না। তাই বাধ্য হয়ে ৪০০ টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করি। অভভিাবক মোঃ ফারুক হাওলাদার বলন, প্রধান শক্ষিক তার নিজের খেয়াল খুশিমত বদ্যিালয় পরচিালনা করে আসছেন। ফরম পূরণ, ক্লাস ভর্তি ও রেজিস্ট্রেশনের নাম কের বড় অংকর টাকা আদায় করছেন। তিনি আরো বলন, এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্তপক্ষের নিকট তদন্তের দাবি জানিয়েছেন।
আরক অভভিাবক মনজু হাওলাদার বলন, এই বদ্যিালয়ের এসব অনয়িম কাম্য নয়। করানা দুর্যাগ পুরা দেশ যখন অচল, সেখানে দ্বগিুণ টাকা আদায় করা শিক্ষকদের বাণজ্যি হয় পড়েছ।
এ বষিয় প্রধান শক্ষিক মোঃ শাহআলম বলেন, দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার কারণে স্কুলের বেতন সহ অনেক টাকা পাওনা আছ। এই জন্য বাড়তি টাকা আদায় করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে উপজলা মাধ্যমকি শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ গালাম মোস্তফা বলেন, রেজিস্ট্রেশনের নামে অতরিক্তি টাকা আদায়ের বিষয় কোন লিখিত অভযোগ পাই নি। লিখিত অভিযোগ পেলে সরজমিনে গিয়ে প্রয়াজনীয় ব্যবস্হা নেয়া হবে।
এ প্রসঙ্গে গলাচপিা উপজলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আশষি কুমার জানান, যে সকল শিক্ষা প্রতষ্ঠিান রেজিস্ট্রেশনের নামে অতিরিক্ত টাকা আদায় করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। ##
আপনার মতামত লিখুন :