ঢাকা ১২:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান কারামুক্ত

ওসমান গনি মুন্সীগঞ্জ থেকে।
  • আপডেট সময় : ১১:৪৪:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪ ৯৩ বার পড়া হয়েছে
সময়কাল এর সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান হালদার এবং কামারখাড়া ইউপির চেয়ারম্যান তাঁর সহোদর লুৎফর রহমান খুকু ১৪ দিন পর কারামুক্ত হয়েছেন।

হাইকোর্ট জনপ্রতিনিধি দুই ভাইয়ের জামিন মঞ্জুর করেন
কিন্তু মুন্সীগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে শেষ বেলায় অপর একটি মামলায় পিডব্লিউ কারাগারে পৌঁছে।

তাই পরবর্তী কার্য দিবস বুধবার সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে পিডব্লিউ অবমুক্ত আদেশ গ্রহণ করেন আর মুন্সীগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক মানিক দাস জামিননামা দাখিলের আবেদন মঞ্জুর করেন।

এরপর বিকালে কারামুক্ত হন তারা। মুন্সীগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে কারামুক্তের পর ফুল দিয়ে তাদের বরণ করে নেন নেতাকর্মীরা।

এর আগে উচ্চ আদালতের আরেকটি আদেশে সোহরাব হত্যা মামলায় আত্মসমর্পণ করলে গত ৫ জুন মুন্সীগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালত তাদের সি.ডব্লিউ মূলে জেল হাজতে প্রেরণ আরিফ হালাদারের করেন আইনজীবী শম হাবিবুর রহমান জানান, প্রকাশ্যে দিবালোকে জনসম্মুখে পুলিশের উপস্থিতিতে ঘটে যাওয়া সোহরাব হত্যা মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আরিফুল ইসলাম হালদারসহ তার পরিবারের ৯ সদস্যকে আসামী করা হয় যে ঘটনাটি একটি বড় বাজার এবং পুলিশ ফাঁড়ির সামনে ঘটেছে। সেই ঘটনায় আমার মক্কেল ও তার স্বজনদের উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আসামী করা হয়। তাকে নির্বাচনে অংশ নিতে বাঁধা দিতেই এই ষড়যন্ত্র করে প্রতিপক্ষ। এরপর আরিফুল ইসলাম হালদার হাইকোর্টের আগাম জামিন নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন।

আগামী ২৪ জুন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে তার শপথ বাক্য পাঠ করানোর কথা রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান কারামুক্ত

আপডেট সময় : ১১:৪৪:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন ২০২৪

মুন্সীগঞ্জে টঙ্গীবাড়ী উপজেলার নব-নির্বাচিত চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান হালদার এবং কামারখাড়া ইউপির চেয়ারম্যান তাঁর সহোদর লুৎফর রহমান খুকু ১৪ দিন পর কারামুক্ত হয়েছেন।

হাইকোর্ট জনপ্রতিনিধি দুই ভাইয়ের জামিন মঞ্জুর করেন
কিন্তু মুন্সীগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত থেকে শেষ বেলায় অপর একটি মামলায় পিডব্লিউ কারাগারে পৌঁছে।

তাই পরবর্তী কার্য দিবস বুধবার সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে পিডব্লিউ অবমুক্ত আদেশ গ্রহণ করেন আর মুন্সীগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক মানিক দাস জামিননামা দাখিলের আবেদন মঞ্জুর করেন।

এরপর বিকালে কারামুক্ত হন তারা। মুন্সীগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে কারামুক্তের পর ফুল দিয়ে তাদের বরণ করে নেন নেতাকর্মীরা।

এর আগে উচ্চ আদালতের আরেকটি আদেশে সোহরাব হত্যা মামলায় আত্মসমর্পণ করলে গত ৫ জুন মুন্সীগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালত তাদের সি.ডব্লিউ মূলে জেল হাজতে প্রেরণ আরিফ হালাদারের করেন আইনজীবী শম হাবিবুর রহমান জানান, প্রকাশ্যে দিবালোকে জনসম্মুখে পুলিশের উপস্থিতিতে ঘটে যাওয়া সোহরাব হত্যা মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আরিফুল ইসলাম হালদারসহ তার পরিবারের ৯ সদস্যকে আসামী করা হয় যে ঘটনাটি একটি বড় বাজার এবং পুলিশ ফাঁড়ির সামনে ঘটেছে। সেই ঘটনায় আমার মক্কেল ও তার স্বজনদের উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আসামী করা হয়। তাকে নির্বাচনে অংশ নিতে বাঁধা দিতেই এই ষড়যন্ত্র করে প্রতিপক্ষ। এরপর আরিফুল ইসলাম হালদার হাইকোর্টের আগাম জামিন নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রায় ১০ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন।

আগামী ২৪ জুন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ে তার শপথ বাক্য পাঠ করানোর কথা রয়েছে।