মাদারীপুর ডাসার দর্শনা এ কে ডি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ্র নাগের বিরুদ্ধে এলাকায় লিফলেট বিতরণ তথ্যে সূত্রে জানা যায় ছাত্রী উত্তপ্ত বিভিন্ন অনিয়ম নিয়োগ বাণিজ্য সহ বিদ্যালয়ের প্রশংসা পত্র মূল সনদ প্রবেশপত্র মার্কশিট সার্টিফিকেট সহ ইত্যাদির টাকা আত্মসাৎ সহ বিভিন্ন অভিযোগ উল্লেখ করে লিফলেট তৈরি করে এলাকা সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয় উল্লেখিত লিফলেটে দেখা যায় ছাত্রীদের সুইটি ও প্রিয়া ও আমার জান সুইট হার্ট সহ বিভিন্ন নামে ঢাকার কথা তোলা হয় বলা হয় দুলাল মাস্টার জবাব চাই দিতে হবে এই স্কুল থেকে কেন ছাত্রী চলে যায় লিফলেটিতে ২০২৩ সালের একটি নিয়োগের বাণিজ্যর টাকার কথা উল্লেখ করা হয় আরো উল্লেখ করা হয় সহকারি প্রধান শিক্ষকের পথ শূন্য থাকায় স্কুলের প্রয়োজন ইংরেজি শিক্ষক কিন্তু আপনি নিতে চাচ্ছেন অযোগ্য বাংলা শিক্ষক দর্শনা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিক যার সাথে আর্থিক সহ অনৈতিক সম্পর্কের কথাও বলা হয়।আরো বলা হয় এ যাবৎ স্কুলের অভিভাবক কমিটি করার সময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি ও ছাত্রী অভিভাবকদের না জানিয়ে গোপনে স্বার্থসিদ্ধি লোকদের নিয়ে এই কমিটি বানিয়েছেন এতে এলাকাবাসীর ক্ষুদ্র লিফলেট টির ৯ নম্বরে উল্লেখ করা হয় দুলাল মাস্টার নিজ স্কুলের দরিদ্র সুন্দরী ছাত্রী ১৫ কে টাকার প্রলোভন দেখিয়ে ২০১০ সালে জুলাই মাসে অপহরণ করে তাকে নিয়ে পালিয়ে ভারত যাচ্ছিল কালকিনি থানা পুলিশ উদ্ধার করে সেই মামলার নাম্বার ও বাদীর নাম সহ উল্লেখ করা হয় লিফলেট। এ ব্যাপারে দর্শনা এ কেডি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ নগের কাছে জানতে চাইলে সে জানায় আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চলছে লিফলেট এ আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে লিফ লেটে লেখা অভিযোগ গুলোর সাথে আমি জড়িত নইএ ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলতে চাইলে প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ্র নাগ ছাত্রীদের সাথে কথা বলতে দিবেন না বলে জানান এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুজ্জামান ইসলাম জানান আমরা বিষয়টি জেনেছি আমরা স্কুলের প্রধান শিক্ষক দুলাল চন্দ্র নাগকে চিঠি দিয়েছি আগামী রোববার তদন্তের জন্য স্কুলটিতে আমরা যাব তদন্তের সাপেক্ষে আমরা ব্যবস্থা নেব।ডাসার উপজেলা  নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ আফরোজ জানান বিষয়টি আমি আপনাদের কাছ থেকে জানলাম লিখিত অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।